Pages

শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৪

Clixsense থেকে সহজে বেশি আয় করবেন যেভাবে!!!! বেস্ট PTC সাইট।।

Clixsense থেকে সহজে বেশি আয় করবেন যেভাবে!!!!
*********************
আপনারা অনেকেই Online এ আয় করার উপায় সম্পর্কে জানেন, যারা জানেন না তাদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত ।
আপনাদের জন্য অনেক সহজ ও বিশস্ত একটা সাইটের কথা বলব; PTC নিয়ে জানতে চান, তাই এটা নিয়েই বলছিঃ



আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যাবহার করি অনেকেই ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করতে চাই।
বেশি না হোক অন্তত্য নেটের খরচটা আসুক। নেট থেকে অনেক গুলো মাধ্যেমেই টাকা আয় করা যায়।
এগুলোর মধ্যে ptc সাইট একটি যার মাধ্যমে সহজে টাকা আয় করা যায়। তবে এখন ptc সাইটগুলোর অধিকাংশই fake সাইট।
আপনি কিভাবে faje সাইটগুলো চিনবেন?
1) ক্লিক করলেই 1 ডলার 2 ডলার, 2) রেজিষ্ট্র করলেই প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ ফ্রি, 3) রেজিষ্ট্র করলেই 5 ডলার 10 ডলার ফ্রি এমন আরো লোফনিয় অফার যা দেখলেই বুঝাযায়।
যে গুলো আসল সাইট তারা আপনাকে খাটিয়েই টাকা দেবে। ptc সাইটগুলোর মধ্যে clixsense অন্যতম।
আপনি goole best ptc site লিখে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন।
এই সাইট থেকে বেশি আয় করনে যেভাবে: আপনি প্রতিদিন সকালে click করবেন 10টার আগে, মানে আজ 4/5 এর এড আগামীকাল 10টা প্রযন্ত থাকে।
আপনি যদি 10টার পর যে কোনো সময় ক্লিক করেন তাহলে এড কম করে পাবেন আর সকালে করলে এক সাথে 25 থেকে 35টা এড পাবেন।
এ সাইটে ছোট ছোট কিছু কাজ আছে তা করেও আয় করতে পারেন।আর হে এই সাইট থেকে মিনিমাম 8 ডলার হলেই টাকা তুলতে পারবেন।
এ সাইট থেকে আপনি paypal/alertpay [ এখন AlertPay এর নাম Payza ] এবং চেকেও টাকা তুলতে পারবনে।
এই সাটইটে রেজিষ্ট্রিশনকরতে কোন টাকা লাগেনা একদম ফ্রি।
রেজিষ্ট্রিশন করতে ক্লিক করুন
লিংকে ক্লিক করলে রেজিষ্ট্রি ফরম আসবে তাতে যা যা চাবে তা সঠিক দিবেন বিশেষ করে আপনার ঠিকানা ও pepal বা alertpay এর ইমেল ঠিকানা।
Gmail ব্যবহার করাই ভাল।
আপনার যদি alertpay[ এখন AlertPay এর নাম Payza ] তে ‍একাউন্ট না থাকে তাহলে আপনার ইমেল এড্যাস দিন এবং ঐ ইমেল দিয়েই alertpay [ এখন AlertPay এর নাম Payza ] তে একাউন্ট খুলবেন।
রেজিষ্ট্রিশন করতে ক্লিক করুন Click This Link

মনে রাখবে একটি ip থেকে 1টির বেশি একাউন্ট খুলবেন না। তাহলে এখনই রেজিষ্ট্রিশন করূন আর ঘরেবসে আয় করুন।

বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৪

পেপ্যাল থেকে টাকা উত্তোলন ট্রিকস !!

এই পদ্ধতিটি পেপাল থেকে টাকা আনা একটু সহজ । আপনি এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন অর্থ লেনদেন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টাকা আনতে পারবেন যেমন পেপ্যালবিডি ডট কম। এই সাইটে আপনি একাউন্ট খুলুন এবং এদের অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র পুরন করে সদস্য ফি দিয়ে একাউন্টটি একটিভ নিন । এখানে সদস্য ফি ২০০৳ থেকে ৫০০৳ নিতে পারে। একাউন্টটি একটিভ হয়ে গেলে আপনি সহজে এরপর থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। প্রতি লেনেদেনে তারা ৫% থেকে সর্বোচ্চ ১০% ফি রাখবে।

যারা অনলাইন আয় এ নতুন তাদের জন্য এই পোস্ট টা (অনলাইন আয় এর সহজ দুই পদ্ধতি) সাথে পেপ্যাল থেকে টাকা উত্তোলন ট্রিকস !!

যারা অনলাইন আয় এ নতুন তাদের জন্য এই পোস্ট টা (অনলাইন আয় এর সহজ দুই পদ্ধতি) সাথে পেপ্যাল থেকে টাকা উত্তোলন ট্রিকস !!
কিছু দিন থেকে আমার কাছে ফোন আসতেছে । সবাই বলে ভাই গুগল এডসেন্স ছাড়া কি আর অনলাইন এ আয় করার ব্যবস্থা নাই । শুধু তাদের জন্য আমার এই লেখা। যাই হোক গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা যায় এটা সবাই জানে । কিন্তু কত জন সৎ পথে এখান থেকে আয় করতেছে। এখান থেকে আয় করতে চাইলে অবশ্যই তার মাঝে কিছু গুন থাকতে হবে
যেমনঃ
তাকে অবশ্যই ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে ABC জ্ঞান থাকতে হবে ।
ব্লগিং করার মত জ্ঞান থাকে হবে ।
ইংলিশ জানতে হবে । এটা ব্লগিং এর ক্ষেত্রে অবশ্যই লাগবে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ সম্পর্কে অনেক ভাল ধারনা থাকতে হবে।
এ রকম আর জ্ঞান থাকতে হবে। এখন যাদের মাঝে এই গুন গুলো নেই তারা কখনেই গুগল এডসেন্স আয় করতে পারবে না। যারা অসৎ পথে আছে তাদের কথা বাদেই দিলাম । এখন প্রশ্ন হল যারা গুগল এডসেন্স বা ব্লগিং সম্পর্কে তেমন একটা জানে না তাদের কি হবে?
এই প্রশ্ন আপনার?
হ্যা আপনাদের জন্য আজ আমার এই পোস্ট। আজ আমি এমন কিছু মাধ্যমে অনলাইনে আয় করার কথা জানাবো , যে মাধ্যম গুলো সহজ ও ইন্টারনেট চালানোর সামন্য অবিজ্ঞতা থাকলে ও সামন্য কিছু সময় দিয়ে অনায়াশে আপনি মাসে একটা ভাল এমাউন্ট পেতে পারেন , যা দিয়ে আপনি আপনার পকেট খরজ ও মোবাইল খরজ চালাতে পারবেন।
আমি আজ যে বিষয় টি নিয়ে আলোচনা করবো তা হল এফিলিয়েট মার্কেটিং । এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনি অনায়াসে আয় করতে পারেন , এর জন্য আপনাকে কোন কিছু ক্রয় বিক্রয় করতে হবে না। কি ভাবে করবেন এই এফিলিয়েট মার্কেটিং তা নিয়ে আমি আজ আলোচনা করবো। আমি আজ দুটো সাইট এর সাথে পরিচয় করে দিবো যা থেকে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। সাইট দুটির নাম
www.co.cc এবং
www.ziddu.com
www.co.cc:
www.co.cc হল একটা ফ্রী ডোমেইন সাইট এটা সবাই জানে । এরা ফ্রীতে ডোমেইন নেইম দিয়ে থাকে । এ নিয়ে বেশি কথা বললামান । যাই হোক এ থেকে কি ভাবে আয় করা যায় এবার আমি সেই কথায় বলছি । আপনি তবে এখানে নিজের ডোমেইন নেয়ার পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় এর সুযোগ আছে ।
co.cc থেকে কিভাবে আয় করবেঃ
এখানে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন । এখানে আপনি কাউকে রেজিষ্ট্রেশন করালে .10$ পাবেন । এবং 1$ হলে আপনি পে-আউট করতে পারবেন । এবং এই পে-আউট কেবল পেপ্যাল দিয়ে করা যায়। বাংলাদেশ এ যেহেতু পেপ্যাল সাপর্ট করে না তাই একটু অনন্য পদ্ধতি টাকা আনতে হবে নিচে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। এখন বলি কিভাবে কাজ করবেন। ১ম co.cc সাইট এ জান রেজিষ্ট্রেশন করুন এবং তার পর Referrals এ ক্লিক করুন (নিচের ছবি টা দেখুন) এবং Referrals এর জন্য আবার রেজিষ্ট্রেশন করুন ব্যস কাজ শেষ। এবার তারা একটা রেজিষ্ট্রেশন লিঙ্ক দিবে তা দিয়ে আপনি অনন্য কাউ কে রেজিষ্ট্রেশন করিয়ে আয় করুন এবং আপনার ব্লগ থাকলে আপনি আপনার ব্লগ এ Referrals ব্যানার এড দিয়ে এই কাজ করতে পারেন।
www.ziddu.com:
www.ziddu.com এই সাইট টা মুলত ফাইল শেয়ারিং সাইট তবে এথানে রয়েছে আয় করার সুযোগ । আপনি আপনার ব্লগ লিখেও এ মাধ্যমে বিভিন্ন সফট আপলোড করে তা নিয়ে ডাউনলোড লিংক দিয়ে আয় করতে পারেন । তা ছাড়া আপনি এফিলিয়েট মার্কিটিং এর মাধ্যমে অন্য কাউ কে রেজিষ্ট্রেশন করিয়ে আয় করতে পারেন ।
কি ভাবে পেপ্যাল থেকে টাকা আনবেনঃ
এখানে আমি দু পদ্ধতি কথা আলোচনা করবো। এই পদ্ধতিগুলো আমি জেনে ছি আমার এক বড় ভাই এর কাজ থেকে । এবং এগুলো পরীক্ষিত ।
১নং পদ্ধতিঃ
এই পদ্ধতিটি টাকা আনা একটু সহজ । আপনি এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন অর্থ লেনদেন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টাকা আনতে পারবেন যেমন পেপ্যালবিডি ডট কম। এই সাইটে আপনি একাউন্ট খুলুন এবং এদের অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র পুরন করে সদস্য ফি দিয়ে একাউন্টটি একটিভ নিন । এখানে সদস্য ফি ২০০৳ থেকে ৫০০৳ নিতে পারে। একাউন্টটি একটিভ হয়ে গেলে আপনি সহজে এরপর থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। প্রতি লেনেদেনে তারা ৫% থেকে সর্বোচ্চ ১০% ফি রাখবে।
২নং পদ্ধতিঃ
যারা অনলাইনে কম টাকা আয় করেন তাদের জন্য এই পদ্ধতি টা ভাল । কারন এই পদ্ধতি তে আপনি সহজে মোবাইল বা নেট বিল দিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে কোন ভাবে একটি পেপ্যাল একাউন্ট খুলতে হবে (ভেরিফাই এর দরকার নেই পরবেন না) তারপর www.ziddu.com বা www.co.cc আয়ের জমাকৃত টাকা remit2cell.com বা flexi-load.com থেকে সরাসরি মোবাইলে নিযে আসা যায়।

বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের ১০ উপায়

তুমি কি বাংলাদেশে থাকো? তুমি কি অনলাইনে আয় রোজগারের সঠিক উপায় খুঁজছো? তাহলে, আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে কারণ, অনলাইনে যে কিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে। আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, অনলাইনে আয় করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে কাজ শুরু করা সহজ কিন্তু, এগুলো থেকে বেশী টাকা রোজগার করা যায় না। এ তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার, তা ধারাবাহিকভাবে বজায় থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নরুপ,
১।পেড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার
সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো। “সার্ভে” সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপক্ষা করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী।

২।নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার

এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে। কোন কোন সাইটে তারা লেখকদের সাথে মুনাফা ভাগ করে নেয়। তুমি এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারো আর তোমার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, তুমি ততো বেশি টাকা পাবে। “শুভং” নামক একটা ওয়েবসাইট আছে যারা তাদের লেখকদের সাথে শতকরা ১০ ভাগ গুগল এডসেন্স-এর লভ্যাংশও ভাগ করে নেয়।

৩।পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এ আয় রোজগার

পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে তুমি ওয়েবসাইট(শুধুমাত্র স্পনসরড্ সাইটগুলো‌)ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবে। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। সত্যকথা বলতে কি, এই সাইটগলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে। এরা তোমার একেক ইউনিট এডের পেছনে তোমার ব্যয়ের তুলনায় খুবই কম টাকা দেয়। একটা জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যারা ভালো অর্থ প্রদানও করে থাকে সেটি হচ্ছে- বাকস্‌.টু

৪।তোমার তোলা ছবির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন

যদি তুমি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকো, তবে তোমার তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারো। অনলাইনের ডিজাইনার্‌রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, তুমি তাদের নিকট তোমার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারো। তুমি তোমার ছবিগুলো আই-স্টক-ফটোস্‌ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রিও করতে পারো।

৫।গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার

গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে তোমার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা(জনৈক অসাধু ব্যবসায়ীরা) দাবি করে যে, তুমি এখান ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবেএটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে তোমাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। কিন্তু, তোমাকে সেসব নকল এডসেন্স শেখার জায়গায় এই সেখানো হয় যে, কিভাবে চুরির লেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি।
google.com/adsense

৬।তোমার মতামত প্রকাশের জন্যে টাকা পাবে

হ্যাঁ, এটিই নতুন দিনের আয় রোজগার মাধ্যম, এখন তুমি টাকা নিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানীর ব্যাপারে তোমার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখে ফেলো তোমার ব্লগে। পেড রিভিউ সাইটগুলো কল্যাণে, এখন তারা(কোম্পানী বা ওয়েবসাইটগুলো) তোমাকে তাদের ব্র্যান্ড, পন্য বা ওয়েবসাইটের বিষয়ে লেখার জন্যে অর্থ পরিশোধ করবে। তোমার এই মতামত বা ব্লগ  তাদের নিয়ে বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করবে আর তারা পাবে অধিক পাঠক ও ক্রেতা। এরকম একটা জনপ্রিয় পেড্‌ রিভিউ সাইট হচ্ছে-সোস্যালস্পার্ক

৭।এফাইলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয় রোজগার(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা)

এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তুমি তোমার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার করবে আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন তুমি এর থেকে কমিশন পাবে। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পন্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; তুমি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারো। তুমি “ক্লিক ব্যাংক”-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারো।

৮।ব্যানার এডস্‌ বা “ব্যানার” জাতীয় বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয় রোজগার

যদি তোমার একটা প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা তোমার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একেই বলে, ব্যানার এডস্‌ অথবা সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তোমার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি হবে তোমার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর তোমার আয়ও বাড়তে থাকবে।

৯।ফ্রি-লেন্সিং বা অস্থায়ী কর্মী হিসেবে অর্থ উপার্জন

ঘরে বসে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। তোমার যদি ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এড্‌মিনিস্ট্রেশন বা তদারকির কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে, তুমি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারো। তুমি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারো।

১০।টুইটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা

বিজ্ঞাপনদাতাগণ বর্তমানে তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো “টুইটার” বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন। এজন্যে, তোমার কোন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট থাকারও প্রয়োজন নেই। এমন অনেক কোম্পানী রয়েছে, যারা টুইটার বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকে যেমন- মেগ-এ-পাই।

অনলাইনে আয়ের টাকা বাংলাদেশে কিভাবে পাবেন?

ক।চেকে টাকা পাওয়া
এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি তুমি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবে। এডসেন্স ও অন্যন্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।

খ।পেপেল-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া
পেপেল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি তোমাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপেল বাংলাদেশে আসেনি কিন্তু শীঘ্রই আসবে।

গ।পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড
এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে নতুন একটা রাস্তা। তুমি অডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারো। পড়ে নাও-বাংলাদেশে অডেস্ক পেওনিয়ার প্রিপেড ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে অর্থ প্রাপ্তি।
ঘ।মানিবুকারস্‌ থেকে টাকা প্রাপ্তি
মানিবুকারস্‌ অনেকটা পেপেলের মতোই আর এটা তোমার ব্যাংক একাউন্টের মতনও। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে। মানিবুকারস্‌
ঙ।এলার্টপে-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া
এটিও পেপেলের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। তুমি এর টাকা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন থেকে উঠাতে পারো। এলার্টপে
চ।ই-গোল্ড ব্যবহার টাকা প্রাপ্তি
পেপেলের মতোই…ই-গোল্ড

আমি অনলাইনে কত টাকা আয় করতে পারবো?

এটা তোমার পরিশ্রম, দক্ষতা আর পদ্ধতির উপর নির্ভর করবে, তুমি চাইলে ৫০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবে। আয় সম্পূর্ণ নির্ভর করে তোমার বিশ্বস্ততা ও পরিশ্রমের উপর। এখন, তুমি চাইলে ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা উপরে ৫০,০০০ প্রতি মাসে উপার্জন করতে পারো। আমার একটা পরামর্শ নিতে পারো, এখানে সত্যিই অনেক টাকা বানানো যায় আর এটা কোন ফাজলামো নয়, তুমি যাই করো গম্ভীর হয়ে করবে আর কঠোর পরিশ্রম করবে। কখনো চুরি, ধোঁকাবাজি করবে না আর তোমার কাজের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করবে।

তোমার মতামত জানাও

তুমি কি বাংলাদেশের লোক? তুমি কি অনলাইনে আয় করো? কিভাবে করো? কিভাবে শুরু করেছিলে? আমাকে জানাও, কোন প্রশ্ন থাকলে করে ফেলো আর দয়া করে এই পোস্টটি তোমার প্রিয় সোস্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করো। ধন্যবাদ আর বেস্ট অফ সাক্‌সেস(সফলতা কামনা করছি)তোমার!